Download Definition Of Geometry Pdf: জ্যামিতির গুরূত্বপূর্ণ সংজ্ঞা Pdf

Definition Of Geometry: Here, is the best place for you to download Definition Of Geometry PDF. Sikkharpragati gives you All competitive exam Special free study material pdf like Police exams, Railway exams, Psc exam, Civil exams, Indian Post exams, SSC exams, UPSC exams RBI exams, Group-D exams, Indian Army exams, or any other entrance exam. জ্যামিতির গুরূত্বপূর্ণ সংজ্ঞা PDF is very important for all examinations. Today sikkharpragati sharing with you the pdf of জ্যামিতির গুরূত্বপূর্ণ সংজ্ঞা Almost every government job exam comes. So without wasting time, read the article carefully, and Download this Definition Of Geometry from the link below.




Definition Of Geometry



Dear Students,
Sikkharpragati.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা, আজ আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি Definition Of Geometry. প্রতিবছর বিভিন্ন সরকারি চাকরির পরীক্ষায় যেমন Railway Group D | PSC Clerkship | WBCS | SSC CHSL | SSC CGL | SSC MTS | WBP Abgari Constable | WBP SI | WBP Constable | ICDS Supervisor | Railway Group D | RRB NTPC | PSC Miscellaneous ইত্যাদি পরীক্ষায় সাধারন বিজ্ঞান, কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স, ভূগোল, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, গণিত, ইংরাজি, ইতিহাস, জি.আই, রিসনিং ইত্যাদি বিষয় থেকে অনেক প্রশ্ন আসে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি জ্যামিতির গুরূত্বপূর্ণ সংজ্ঞা. নিচে Definition Of Geometry টি যত্নসহকারে পড়ুন ও জ্ঞানভাণ্ডার বৃদ্ধি করুন। এই Definition Of Geometry Pdf টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন। 




Definition Of Geometry-জ্যামিতির গুরূত্বপূর্ণ সংজ্ঞা



❑ সূক্ষ্ম কোণ (Acute angle):- এক সমকোণ (90°) অপেক্ষা ছোট কোণকে সূক্ষকোণ বলে।

❑ সম কোণ (Right angle):- একটি সরল রেখার উপর অন্য একটি লম্ব টানলে এবং লম্বের দু’পাশে অবস্থিত ভূমি সংলগ্ন কোণ দুটি সমান হলে,প্রতিটি কোণকে সমকোণ বলে। এক সমকোণ = 90°

❑ স্থূল কোণ (Obtuse angle):-  এক সমকোণ অপেক্ষা বড় বিন্তু দুই সমকোণ অপেক্ষা ছোট কোণকে সথূলকোণ বলে।

❑ প্রবৃদ্ধ কোণ (Reflex angle):- দুই সমকোণ অপেক্ষা বড় কিন্তু চার সমকোণ অপেক্ষা ছোট কোণকে প্রবদ্ধ কোণ বলে। অর্থাৎ 360° > x180° হলে xএকটি প্রবৃদ্ধকোণ।

❑ সরল কোণ (Straight angle) :- দু’টি সরল রেখাপরস্পর সম্পর্ণ বিপরীত দিকে গমন করলে রেখাটির দু’পাশে যে কোণ উৎপন্ন হয় তাকে সরল কোণ বলে। সরলকোণ দুই সমকোণের সমান বা 180°

❑ বিপ্রতীপ কোণ (Vertically Opposite angle ):- দু’টি সরল রেখা পরস্পর ছেদ করলে যে চারটি কোণ উৎপন্ন হয় এদের যেকোণ একটিকেতার বিপরীত কোণের বিপ্রতীপ কোণ বলে।

❑ সম্পূরক কোণ (Supplementary angle):- দু’টি কোণের সমষ্টি 180 বা দুই সমকোণ হলে একটিকে অপরটির সম্পূরক কোণ বলে।

❑ পূরক কোণ (Complementary angle) :- দু’টি কোণের সমষ্টি এক সমকোণ বা 90 হলেএকটি কে অপরটির পূরক কোণ বলে।


❑ একান্তর কোণ:- দু’টি সমান্তরাল রেখাকে অপর একটি রেখা তির্যক ভাবে ছেদ করলে ছেদক রেখার বিপরীত পাশে সমান্তরাল রেখা যে কোণ উৎপন্ন করে তাকে একান্তর কোণ বলে। একান্তর কোণগুলো পরস্পর সমান হয়।

❑ অনুরূপ কোণ:- দু’টি সমান্তরাল সরল রেখাকে অপর একটি সরল রেখা ছেদ করলে ছেদকের একই পাশে যে কোণ উৎপন্ন হয় তকে অনুরূপ কোণ বলে। অনুরূপ কোণগুলো পরস্পর সমান হয়।

❑ সন্নিহিত কোণ:- যদি দু’টি কোণের একটি সাধারণ বাহু থাকে তবে একটি কোণের অপর কোণের সন্নিহিত কোণ বলে।

❑ ত্রিভূজ (Triangle):- তিনটি সরলরেখা দ্বারা সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রকে ত্রিভূজ বলে।

❑ সুক্ষ্মকোণী ত্রিভূজ (Acute angle triangle):- যে ত্রিভূজের তিনটি কোণই এক সমকোণ(90° ) এর ছোট তাকে সূক্ষ্মকোণী ত্রিভূজ বলে।

❑ স্থূলকোণী ত্রিভূজ (Obtuse angled triangle):- যে ত্রিভূজের একটি কোণ সথূলকোণ বা এক সমকোণ অপেক্ষা বড় তাকে স্থূলকোণী ত্রিভূজ বলে। কোণ ত্রিভূজের একের অধিক স্থূলকোণ থাকতে পারে না।

❑ সমকোণী ত্রিভূজ (Right angled triangle):- যে ত্রিভূজের একটি কোণ সমকোণ তাকে সমকোণী ত্রিভূজ বলে। কোন ত্রিভূজে একটির অধিক সমকোণ থাকতে পারে না। সমকোণী ত্রিভূজের সম কোণের বিপরীত বাহুকে অতিভূজ এবং সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয়ের একটিকে ভূমি এবং অপরটিকে লম্ব বলা হয়।

❑ লম্ব কেন্দ্র:- ত্রিভুজের তিনটি শীর্ষ থেকে বিপরীত বাহু গুলির উপর তিনটি লম্ব সমবিন্দুগামী,এবং বিন্দুটির নাম লম্বকেন্দ্র (orthocenter)

❑ পরিবৃত্ত:- তিনটি শীর্ষ বিন্দু যোগ করে যেমন একটি মাত্র ত্রিভুজ হয় তেমনি তিনটি বিন্দু (শীর্ষ) গামী বৃত্তও একটিই,এর নাম পরিবৃত্ত।



❑ পরিকেন্দ্র:- পরিবৃত্তের কেন্দ্র (যে বিন্দু ত্রিভুজের শীর্ষত্রয় থেকে সমদূরত্বে স্থিত)।

❑ চতুর্ভুজ:- চারটি রেখাংশ দিয়ে সীমাবদ্ধ সরলরৈখিক ক্ষেত্রের সীমারেখাকে চতুর্ভুজ বলে।

বিকল্প সংজ্ঞা:- চারটি রেখাংশ দিয়ে আবদ্ধ চিত্রকে চতুর্ভুজ বলে।

❑ কর্ণঃ :- চতুর্ভুজের বিপরীত শীর্ষ বিন্দু গুলোর দিয়ে তৈরি রেখাংশকে কর্ণ বলে। চতুর্ভুজের কর্ণদ্বয়ের সমষ্টি তার পরিসীমার চেয়ে কম।

❑ চতুর্ভুজের বৈশিষ্ট্য:- চারটি বাহু,চারটি কোন,অন্তর্বর্তী চারটি কোনের সমষ্টি ৩৬০°।

❑ সামান্তরিক: -যে চতুর্ভুজের বিপরীত বাহুগুলো সমান ও সমান্তরাল এবং বিপরীত কোণগুলো সমান (কিন্তু কোণ গুলো সমকোন নয়),তাকে সামান্তরিক বলে।

❑ আয়তক্ষেত্র:- যে চতুর্ভুজের বিপরীত বাহুগুলো সমান ও সমান্তরাল এবং প্রতিটি কোণ সমকোণ,তাকে আয়তক্ষেত্র বলে।

❑ বর্গক্ষেত্র:-বর্গক্ষেত্র বলতে ৪টি সমান বাহু বা ভূজ বিশিষ্ট বহুভূজ,তথা চতুর্ভূজকে বোঝায়,যার প্রত্যেকটি অন্তঃস্থ কোণ এক সমকোণ বা নব্বই ডিগ্রীর সমান।

❑ রম্বস:- রম্বস এক ধরনের সামান্তরিক যার সবগুলি বাহু সমান কিন্তু কোণ গুলো সমকোন নয়।

❑ ট্রাপিজিয়াম:- যে চতুর্ভুজ এর দুইটি বাহু সমান্তরাল কিন্তু অসমান।

❑ বহুভুজ:- যদি বহুভুজের সবগুলি বাহু ও কোণ সমান হয়,তবে সেটিকে সুষম বহুভুজ বলে।

❑ বিপ্রতীপ কোণ:-  কোন কোণের বাহুদ্বয়ের বিপরীত রশ্মি যে কোণ তৈরি করে,তা ঐ কোণের বিপ্রতীপ কোণ বলে।

❑ গোলক:- দুইটি পরস্পর বিপরীত রশ্মি তাদের সাধারণ প্রান্ত বিন্দুতে যে কোণ উৎপন্ন করে,তাকে সরল কোণ বলে।

❑ প্রবৃদ্ধকোণ:- দুই সমকোণ থেকে বড় কিন্তু চার সমকোণ থেকে ছোট কোণকে প্রবৃদ্ধকোণ বলে।

❑ সমান্তরাল রেখা:- একই সমতলে অবস্থিত দুটি সরল রেখা একে অপরকে ছেদ না করলে, তাদেরকে সমান্তরাল সরল রেখা বলে।

❑ ছেদক:- যে সরলরেখা দুই বা ততোধিক সরলরেখাকে ছেদ করে,তাকে ছেদক বলে।

❑ অন্তঃকেন্দ্র:- ত্রিভুজের কোণত্রয়ের সমদ্বিখন্ডকগুলো সমবিন্দু।ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের অন্তঃকেন্দ্র।

❑ পরিকেন্দ্র:- ত্রিভুজের বাহুত্রয়ের লম্বদ্বিখন্ডকত্রয় সমবিন্দু। ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের পরিকেন্দ্র।

❑ ভরকেন্দ্র:- ত্রিভুজের কোণ একটি শীর্ষবিন্দু এবং তার বিপরীত বাহুর মধ্যবিন্দুর সংযোজক সরলরেখাকে মধ্যমা বলে। ত্রিভুজের মধ্যমাত্রয় সমবিন্দু। ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের ভরকেন্দ্র।

❑ লম্ববিন্দু:- ত্রিভুজের শীর্ষত্রয় হতে বিপরীত বাহুর উপর অঙ্কিত লম্বত্রয় সমবিন্দু। ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের লম্ববিন্দু।

❑ সর্বসম:- দুইটি ক্ষেত্র সর্বসম হবে যদি একটি ক্ষেত্র অন্যটির সাথে সর্বতোভাবে মিলে যায় । সর্বসম বলতে আকার ও আকৃতি সমান বুঝায় ।

❑ বর্গ:- আয়তক্ষেত্রের দুটি সন্নিহিত বাহু সমান হলে তাকে বর্গ বলে ।



❑ স্পর্শক:- একটি বৃত্ত ও একটি সরলরেখার যদি একটি ও কেবল ছেদবিন্দু থাকে তবে রেখাটিকে বৃত্তটির একটি স্পর্শক বলা হয়।

❑ সাধারণ স্পর্শক:- একটি সরল রেখার যদি দুইটি বৃত্তের স্পর্শক হয়,তবে বৃত্ত দুইটির একটি সাধারণ স্পর্শক বলা হয়।

❑ আয়তিক ঘনবস্তু:- তিন জোড়া সমান্তরাল আয়তাকার সমতল বা পৃষ্ট দ্বারা আবদ্ধ ঘনবস্তুকে আয়তিক ঘনবস্তু বলে।

❑ ঘনক:- আয়তাকার ঘনবস্তুর দৈর্ঘ্য,প্রস্থ ও উচ্চতা সমান হলে,তাকে ঘনক বলে।

❑ কোণক:- কোন সমকোণী ত্রিভুজে সমকোণ সংলগ্ন যে কোন একটি বাহুকে স্থির রেখে ঐ বাহুর চতুর্দিকে ত্রিভুজটিকে ঘুরালে যে ঘনবস্তু উৎপন্ন হয় তাকে সমবৃত্তভুমিক কোণক বলে।

❑ সিলিন্ডার বা বেলুন:- একটি আয়তক্ষেত্রের যে কোন একটি বাহুকে স্থির রেখে ঐ বাহুর চতুর্দিকে আয়তক্ষেত্রটিকে ঘুরালে যে ঘনবস্তু উৎপন্ন হয় তাকে সমবৃত্তভুমিক বেলুন বলে।

বাহু 

ত্রিভুজের বাহু = ৩টি

চতুর্ভুজের বাহু = ৪টি

বৃত্তের বাহু = নাই

ঘনকের বাহু = ৮টি

ঘনবস্তুর বাহু = ১২টি

Download Definition Of Geometry Pdf-জ্যামিতির গুরূত্বপূর্ণ সংজ্ঞা




File Details:-
File Name:- Definition Of Geometry [www.sikkharpragati.com]
File Format:- Pdf
Quality:- High
File Size:-  4 Mb
File Location:- Google Drive

Download: Click Here to Download





Conclusion: বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষার Study Material Pdf বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে প্রতিদিন আমাদের Website "শিক্ষার প্রগতি" ভিজিট করুন। এই পোস্ট টি ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের সাথে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এ শেয়ার করুন

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Ads Area